রাঙামাটি জেলা বিএনপি’র আলোচিত মুখ লেঃ কর্ণেল (অব.) মনীষ দেওয়ান হঠাৎ সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন। জেলা বিএনপি’র সম্মেলনের পরদিনই তাঁর আকস্মিক সাংবাদিকদের সাথে বৈঠককে তিনি শুধুই চা-চক্র বললেও উপস্থিত সংবাদকর্মীরা নানা প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন তাকে। সহাস্যে এবং সাবলিলভাবেই সব প্রশ্নের জবাবও দেন তিনি।
শুক্রবার বিকেলে শহরের একটি রেস্টুরেন্টে এই চা-চক্রের আয়োজন করা হয়। দীর্ঘ বিরতির পর এবং জেলা বিএনপি’র সম্মেলনের পর হঠাৎ তার সাংবাদিকদের সাথে বৈঠক নিয়েও বেশ আগ্রহ ছিলো সাংবাদিকদের মধ্যে। ফলে জেলা শহরের অধিকাংশ সাংবাদিকই উপস্থিত হয়েছিলেন এখানে।
শুরুতেই তিনি রাঙামাটিতে অনুপস্থিতির কারণ ব্যাখ্যা করে বলেন, ব্যক্তিগত সফরে তিনি অনেকদিন যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতে ছিলেন। আর সেখান থেকে ফিরে তিনি নিজ ভুমি রাঙামাটিতে এসেছেন বলেই তিনি সাংবাদিকদের সাথে মিলিত হয়েছেন। এছাড়াও তাকে মুক্তিযোদ্ধা পরিষদ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি পদে রাখা হয়েছে বলেও তিনি জানান।
মনীষ দেওয়ান জানান, স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় মেজর জিয়াউর রহমানের সাথেই তিনি ছিলেন এবং যুদ্ধ করেছিলেন। তিনি বিএনপি পরিবারেরই একজন।
এসময় সাংবাদিকরা তাকে রাঙামাটি জেলা বিএনপির সম্মেলন নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, আমি যেহেতু জেলা বিএনপির সম্মেলনে কাউন্সিলর বা ডেভিগেটর কিছুই ছিলাম না, সুতরাং আমার এনিয়ে মন্তব্য না করাই শ্রেয়। তবে গনতান্ত্রিক পন্থায় এই নিবার্চনের মাধ্যমে যারা নির্বাচিত হয়ে এসেছেন তাদের সঙ্গে রাজনীতি করার ইচ্ছা আছে।
আরো দেখুন
কারাতে ফেডারেশনের ব্ল্যাক বেল্ট প্রাপ্তদের সংবর্ধনা
বাংলাদেশ কারাতে ফেডারেশন হতে ২০২১ সালে ব্ল্যাক বেল্ট বিজয়ী রাঙামাটির কারাতে খেলোয়াড়দের সংবধর্না দিয়েছে রাঙামাটি …
নিজ কোরামের লোক আসাতে উনি নিজেও আসলেন।
পূর্বেও দেখেছি বহু পাহাড়ী বিএনপির টিকেটে এমপি মন্ত্রী হতেই ভিড়েছিল,এমন উপ মন্ত্রীও দেখেছি শেষ পর্যন্ত নিজের অসহায়ত্ব প্রকাশ করে দলকেও তালাক দিয়েছিল।আসল সত্যি হলো পার্বত্য চট্রগ্রামের অবিসংবাদিত জননেতা বাবু দীপংকর তালুকদারকে নির্বাচনে হারানোর মত ক্ষমতা বিএনপির ভাড়া করা কোন প্রার্থীর নেই কখনওই ছিল না,একমাত্র ২০০১ এ কারচুপি ও ২০১৪ এ অবৈধ অস্ত্রের কাছে পার্বত্যবাসীর আস্থাভাজন জননেতা দীপংকর তালুকদার হেরেছিল যা রাংগামাটি বাসি অবগত
হা হা …পাহাড়ের নতুন প্রজেক্ট