রাঙামাটি জেলা বিএনপির সম্মেলনে সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন জেলা বিএনপির বিদায়ী কমিটির সাধারন সম্পাদক মোঃ শাহ আলম। সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দুই যুগ্ম সম্পাদকের লড়াইয়ে বিজয়ী হয়েছেন দীপন তালুকদার দীপু। সাংগঠনিক সম্পাদকের একতরফা লড়াইয়ে বিজয়ী হয়েছেন এ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম পনির।
নির্বাচনে মোঃ শাহ আলম ১০৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্ধি দীপেন দেওয়ান পেয়েছেন মাত্র ৩০ ভোট। সাধারন সম্পাদক পতে দীপন তালুকদার দীপু পেয়েছেন ৮১ ভোট,তার প্রতিদ্বন্ধি এ্যাডভোকেট মামুনুর রশীদ মামুন পেয়েছেন ৫৫ ভোট। সাংগঠনিক সম্পাদক পদে এ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম পনির ১৩০ ভোট পেয়ে বিজয়ী পেয়েছেন,তার প্রতিদ্বন্ধি সেলিম বাহারি পেয়েছেন মাত্র ৬ ভোট। নির্বাচন কমিশনার মোঃ নাছির ভোটের চূড়ান্ত ফলাফল নিশ্চিত করেছেন পাহাড় টোয়েন্টিফোর ডট কমকে।
সম্মেলনে ভোটাভুটি শুরু হতেই আকস্মিকভাবে প্রতিদ্বন্ধি মোঃ শাহ আলমকে ‘আওয়ামীলীগের এজেন্ট’ দাবি করে নির্বাচন বর্জন করে চলে যান দীপেন দেওয়ান। তিনি বাইরে গিয়ে নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়ে তার কিছু অনুসারি নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল করেন এবং শহরের তার বাসভবনের কাছে গিয়ে মোঃ শাহ আলমকে রাঙামাটিতে ‘অবাঞ্চিত’ ঘোষণা করেন। তিনি দাবি করেন, নব নির্বাচিত সভাপতি মোঃ শাহ আলম আওয়ামীলীগের মানুষ।
দীপেন দেওয়ানের এমন দাবি নাকচ করে দিয়ে মোঃ শাহ আলম বলেন,তিনি নিশ্চিত পরাজয় জেনে নাকট করছেন। এটা তার পুরনো অভ্যাস। কেন্দ্রীয় নেতাদের সামনে সে নাটক সাজিয়ে যে শৃখংলাবিরোধী কাজ করেছে তার জন্য তার বিরুদ্ধে সাংগঠনিক পদক্ষেপ নেয়া হবে।
জেলা বিএনপির বিদায়ী কমিটির যুগ্ম সম্পাদক ও নগর বিএনপির সাধারন সম্পাদক মাহবুবুল বাসেত অপু বলেন, আজ সারাদিন দীপেন অনুসারিরা যা করেছে,আমরা চরমতম ধৈর্য্যের পরিচয় দিয়েছি। দলের স্বার্থে,বৃহত্তর স্বার্থে। কিন্তু এখন হিসেব নিকেশ আলাদা। কেউ দলের স্বার্থবিরোধী কাজ করলে সে যেই হোক তাকে ন্যুনতম ছাড় দেয়া হবেনা। আর দলীয় শৃংখলা ভঙ্গকারিদের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা নেয়া হবে।
অনেক দিন অপেক্ষার পর আমার পছন্দের প্যানেল পেলাম…….ধন্যবাদ সকল ভোটার কে,,,,
Dipen deowan sir apni jumma jatir proti kisu 1ta koren. Eisob holo sar2bati kaj.
Congress new sovapoti ke. amra unar jonno onk doa kori
CONGREGATION leader.
শাহ আলম ভাই ও দীপু মামাকে অভিনন্দন