রাঙামাটির বরকলে এক গৃহবধূকে ধর্ষণের পর ব্ল্যাকমেইলিং করে অর্থ আদায় করার পাল্টা অভিযোগ এনে অভিযুক্ত স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা মো. দুলাল তালুকদার বলেছেন, আমি ৪ নম্বর ভূষণছড়া ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ডের নির্বাচিত সদস্য। এলাকার জনগণ আমাকে খুব ভালোবাসেন। সব সময় চেষ্টা করি যতটুকু সম্ভব জনগণের পাশে দাঁড়ানোর জন্য। এলাকায় আমার এমন জনপ্রিয়তা দেখে, তা বিনষ্টের জন্য দুস্কৃতিকারীরা আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। যে কারণে ৬ অক্টোবর আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ করে রাঙামাটি শহরে সংবাদ সম্মেলন করে জনগণ ও সাংবাদিকদের মাঝে বিভ্রান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে। বৃহস্পতিবার আয়োজিত এক পাল্টা সংবাদ সম্মেলনে দুলাল তালুকদার এসব কথা বলেন।
দুলাল তালুকদার রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলার বরকল উপজেলার ভূষণছড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নম্বর ওয়ার্ড মেম্বার এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি। এছাড়া স্থানীয় গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর পিসি তিনি।
উল্লেখ্য, ওই ইউনিয়নের এরাবুনিয়া এলাকার অভিযোগকারী এক ধর্ষিতা গৃহবধূ ও তার পরিবার ৬ অক্টোবর রাঙ্গামাটি রিপোর্টার্স ইউনিটিতে দুলাল তালুকদারের বিরুদ্ধে ধর্ষণের পর ব্ল্যাকমেইল করে অর্থ আদায়ের অভিযোগ তুলে এক সংবাদ সম্মেলন করে। সংবাদ সম্মেলনে ওই গৃহবধূ অভিযোগ করে বলেন, দুলাল তালুকদার প্রায় এক বছর আগে তাকে কৌশলে রাঙামাটি শহরে ‘হোটেল প্রবাসী’ নামে একটি আবাসিক হোটেলে নিয়ে ধর্ষণ করার পর মোবাইল ফোনে তার নগ্ন ছবি ধারণ করে রাখে,পরে তা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়।
আসলে এটা তার বিরদ্ধে একটি মিথ্যা অভিষোগ এটা তের প্রতিপক্ষ দুই ইউপি সদস্য পদপ্রর্থীদের কাজ